Start of ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব Quiz
1. ICC Men`s Cricket World Cup 2023 এর ফলে ভারতের মোট অর্থনৈতিক প্রভাব কত ছিল?
- USD2 billion (INR 16,500 crores)
- USD1.39 billion (INR 11,637 crores)
- USD800 million (INR 6,600 crores)
- USD500 million (INR 4,100 crores)
2. ICC Men`s Cricket World Cup 2023 কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
- বেঙ্গালুরু
- দিল্লি
- চেন্নাই
- আহমেদাবাদ
3. আন্তর্জাতিক দর্শকদের মধ্যে কত শতাংশ বলেন যে তারা বিশ্বকাপের পর আবারও ভারতে আসার সম্ভাবনা রয়েছে?
- 59%
- 75%
- 32%
- 48%
4. বিশ্বকাপের ফলে ১০টি হোস্ট শহরের দ্বারা কি পরিমাণ পর্যটন রাজস্ব উৎপন্ন হয়েছিল?
- USD861.4 million
- USD1.2 billion
- USD500 million
- USD1 billion
5. বিশ্বকাপের সময় কতগুলো নতুন কাজ সৃষ্টি হয়েছিল?
- 20,000 নতুন কাজ
- 75,000 নতুন কাজ
- 30,000 নতুন কাজ
- 48,000 নতুন কাজ
6. শহর ব্র্যান্ডিং এবং দলের স্পনসরশিপ এক্সপোজারের মাধ্যমে কত পরিমাণ মিডিয়া প্রভাব তৈরি হয়েছিল?
- USD120.3 million
- USD30.5 million
- USD70.7 million
- USD5 million
7. বিশ্বকাপের সময় আন্তর্জাতিক অতিথিদের মধ্যে কত শতাংশ তাদের প্রথমবার ভারতে এসেছিলেন?
- 12%
- 25%
- 19%
- 30%
8. বিশ্বকাপের সময় মোট কতটুকু অতিরিক্ত ব্যয় ছিল?
- USD515.7 million
- USD250 million
- USD1 billion
- USD700 million
9. বিশ্বকাপের ফলে ভারতের বৈশ্বিক ইমেজে মোট অর্থনৈতিক প্রভাব কী ছিল?
- মিশ্র প্রভাব
- কোনো প্রভাব নেই
- ইতিবাচক প্রভাব
- নেতিবাচক প্রভাব
10. বিশ্বকাপের সময় সবচেয়ে বেশি কাজ সৃষ্টি কোন খাতে হয়েছিল?
- কৃষি ও প্রাণিসম্পদ
- তথ্য প্রযুক্তি ও গবেষণা
- নির্মাণ ও অবকাঠামো
- অতিথি ও সেবাপ্রদান খাত
11. IPL দলের মোট আয় FY23-এ কত ছিল?
- ₹200 কোটি (গড়)
- ₹307 কোটি (গড়)
- ₹250 কোটি (গড়)
- ₹350 কোটি (গড়)
12. FY23-এ কোন IPL দলের আয় সবচেয়ে বেশি ছিল?
- দিল্লি ক্যাপিটালস
- রাজস্থান রয়্যালস
- চেন্নাই সুপার কিংস
- মুম্বাই ইন্ডিয়ানস
13. IPL দলের মোট আয় FY19-এ কত ছিল?
- ₹200 কোটি (গড়)
- ₹270 কোটি (গড়)
- ₹251 কোটি (গড়)
- ₹300 কোটি (গড়)
14. FY23-এ IPL দলের আয়ের কত শতাংশ স্পনসরশিপ থেকে এসেছে?
- 30%
- 10%
- 17%
- 25%
15. FY23-এ কোন IPL দলের স্পনসরশিপ আয়ে ১৯% বৃদ্ধির দেখা গেছে?
- পাঞ্জাব কিংস (PBKS)
- চেন্নাই সুপার কিংস (CSK)
- মুম্বাই ইন্ডিয়ানস (MI)
- দিল্লি ক্যাপিটালস (DC)
16. FY23-এ Lucknow Super Giants (LSG) দলের স্পনসরশিপ আয়ে কত শতাংশ বৃদ্ধির দেখা গেছে?
- 17%
- 25%
- 562%
- 19%
17. FY23-এ Royal Challengers Bangalore (RCB) দলের মোট স্পনসরশিপ আয় কত ছিল?
- ₹70 কোটি
- ₹83 কোটি
- ₹90 কোটি
- ₹75 কোটি
18. FY23-এ Chennai Super Kings (CSK) দলের মোট স্পনসরশিপ আয় কত ছিল?
- ₹50 কোটি
- ₹72 কোটি
- ₹83 কোটি
- ₹78 কোটি
19. FY23-এ Delhi Capitals (DC) দলের মোট স্পনসরশিপ আয় কত ছিল?
- ₹60 কোটি
- ₹85 কোটি
- ₹72 কোটি
- ₹50 কোটি
20. ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে IPL-এর আনুমানিক মূল্যায়ন কত ছিল?
- $10.9 billion
- $12.3 billion
- $9.1 billion
- $7.5 billion
21. ক্রিকেট স্পনসরশিপের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক কোন খাত?
- খাদ্য ও পানীয় খাত
- নির্মাণ খাত
- আর্থিক সেবা খাত
- তথ্যপ্রযুক্তি খাত
22. আর্থিক সেবা খাত ক্রিকেট স্পনসরশিপে কত ব্যয় করেছে?
- $50 million
- $36 million
- $60 million
- $66.5 million
23. টেলিযোগাযোগ খাত ক্রিকেট স্পনসরশিপে কত ব্যয় করেছে?
- $75 million
- $50 million
- $70 million
- $60 million
24. সফট ড্রিংকস খাত ক্রিকেট স্পনসরশিপে কত ব্যয় করেছে?
- $50 million
- $10 million
- $20 million
- $36 million
25. বৈশ্বিক ক্রিকেট স্পনসরশিপের একটি বছরে ব্যয় কত ছিল?
- USD150 million
- USD405 million
- USD500 million
- USD300 million
26. বৈশ্বিক ক্রিকেট স্পনসরশিপ ব্যয়ের কত শতাংশ ভারত থেকে এসেছে?
- 20.1%
- 30.7%
- 50.2%
- 40.5%
27. বৈশ্বিক ক্রিকেট স্পনসরশিপ ব্যয়ের কত শতাংশ আন্তর্জাতিক ইভেন্ট থেকে এসেছে?
- 10% (US$40 million)
- 40.5% (US$165 million)
- 16.8% (US$68 million)
- 14.1% (US$57 million)
28. বৈশ্বিক ক্রিকেট স্পনসরশিপ ব্যয়ের কত শতাংশ ইংল্যান্ড থেকে এসেছে?
- 40.5% (US$165 million)
- 14.1% (US$57 million)
- 60% (US$240 million)
- 16.3% (US$66 million)
29. বৈশ্বিক ক্রিকেট স্পনসরশিপ ব্যয়ের কত শতাংশ অস্ট্রেলিয়ায় এসেছে?
- 18.7%
- 10.5%
- 14.1%
- 25.3%
30. কোন ফরম্যাটের ক্রিকেট স্পনসরশিপ আয়ে বৃদ্ধির জন্য প্রধান ভূমিকা রেখেছে?
- টেস্ট ফরম্যাট
- লংগুল ফরম্যাট
- টোয়েন্টি২০ ফরম্যাট
- একদিনের ফরম্যাট
কুইজ সম্পন্ন!
আমরা আশা করছি যে ‘ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব’ বিষয়ক কুইজটি আপনাদের জন্য তথ্যবহুল ও মজাদার ছিল। আপনি হয়তো বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ক্রিকেট বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা এবং এর সঙ্গে জড়িত অর্থনৈতিক কার্যকলাপ সম্পর্কে জানতে পারা খুবই আকর্ষণীয়।
এই কুইজের মাধ্যমে আপনি ক্রিকেটের ফান্ডিং, স্পনসরশিপ এবং টেলিভিশন সম্প্রচার থেকে শুরু করে সামগ্রিক আর্থিক লাভের দিকগুলো সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জানতে সক্ষম হয়েছেন। এটি একটি গোষ্ঠী খেলাধুলা হওয়ায়, ক্রিকেটের খেলার মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তি ও স্থানীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
আপনাদের আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ! আমাদের পরবর্তী সেকশনে ‘ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব’ সংক্রান্ত আরো বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। এখানে ক্লিক করে সেই সেকশনে যান এবং ক্রিকেটের অর্থনৈতিক প্রভাব সম্পর্কে আপনার জ্ঞান আরো বিস্তৃত করুন।
ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব
ক্রিকেটের অর্থনৈতিক প্রভাব
ক্রিকেটের অর্থনৈতিক প্রভাব বৃহৎ। এটি দেশগুলোর আর্থিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। টুর্নামেন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের সরকার এবং অংশগ্রহণকারী ক্লাবগুলোর জন্য বিপুল পরিমাণ আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়। ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বিকাশের জন্য স্টেডিয়ামগুলি, সঞ্চার প্রণালী, এবং মিডিয়া সম্প্রচারনা উল্লেখযোগ্য অবলম্বন। যেমন, আইপিএলের মতো টুর্নামেন্ট দেশটির অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে।
মিডিয়া এবং স্পন্সরশিপের ভূমিকা
ক্রিকেটের অর্থনৈতিক ব্যাবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল মিডিয়া এবং স্পন্সরশিপ। টেলিভিশন এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ক্রিকেটের সম্প্রচার বড় আয়ের উৎস। বিজ্ঞাপনদাতারা প্রভাবশালী প্লাটফর্ম হিসাবে ক্রিকেটকে বিবেচনা করে। ম্যাচ এবং টুর্নামেন্টে স্পন্সরশিপের মাধ্যমে বড় কোম্পানী ও ব্র্যান্ডগুলো প্রকৃত অর্থ বিনিয়োগ করে। এইসব স্পন্সরশিপ চুক্তির ফলে ক্রিকেট অঙ্গনের আর্থিক শক্তি বৃদ্ধি পায়।
স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আয়োজনের প্রভাব
স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আয়োজন দেশের পর্যটন ও ব্যবসায়ের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। অতিথিদের আগমন, স্থানীয় হোটেল এবং রেস্টুরেন্টগুলোতে ভ্রমণ বেড়ে যায়। আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলোর আয়োজন ব্যবসার ক্ষেত্রেও নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি করে। উদাহরণস্বরূপ, বিশ্বকাপের আয়োজন করে দেশগুলো বিশাল পরিমাণ লাভ অর্জন করে।
বিকাশশীল দেশগুলোর ক্ষেত্রে ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব
বিকাশশীল দেশগুলোর জন্য ক্রিকেট খুবই লাভজনক। দেশগুলো স্থানীয় তরুণ প্রতিভাবানদের সুযোগ দেয়। যুব প্রজন্মের মধ্যে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়ার সাথে সাথে স্পন্সরশিপ এবং মিডিয়া চুক্তির সুযোগও বাড়তে থাকে। এছাড়াও, স্টেডিয়াম এবং সংশ্লিষ্ট পরিকাঠামোর উন্নয়ন, কাজের সৃষ্টি করে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশে ক্রিকেটের প্রভাব অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রধান ভূমিকা পালন করে।
ক্রিকেটের আর্থিক মডেল এবং সাসটেইনেবিলিটি
ক্রিকেটের অর্থনৈতিক মডেল বিভিন্ন উপায়ে সংস্থান পাওয়া যায়। মধ্যে টিকিট বিক্রি, মিডিয়া রাইটস, এবং স্পন্সরশিপ অন্যতম। এসব মডেলকে সাসটেইনেবল করতে হলে সমৃদ্ধ ট্যালেন্ট উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক সহকারিতা জরুরি। এর ফলে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক লাভ সর্বত্র ছড়ায়। এই ধরণের কৌশল ক্রিকেটের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে।
ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব কি?
ক্রিকেট একটি বৃহৎ আর্থিক শিল্প। এটি টেলিভিশন সম্প্রচার, স্পন্সরশিপ এবং টিকেট বিক্রি থেকে বিশাল আয় এনে দেয়। বিশ্বব্যাপী ক্রিকেটের জন্য বার্ষিক আয় প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার। এই অর্থভান্ডার ক্রীড়াবিদদের বেতন, দলগুলোর খরচ এবং দেশগুলোর ক্রিকেট উন্নয়নে ব্যবহৃত হয়।
ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব কিভাবে বিকশিত হয়েছে?
ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব ১৯৮০ সালে টেলিভিশন সম্প্রচারের পর থেকে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। টেস্ট ক্রিকেটের পাশাপাশি এক দিনের ক্রিকেট এবং টি-২০ ফরম্যাটের জনপ্রিয়তা ক্রীড়াটির আয়কে অনেক বাড়িয়েছে। আইপিএল (ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ) এর সফলতা এই শিল্পে বিপণন কৌশল এবং স্পন্সরশিপের নতুন যুগের সূচনা করেছে।
ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব কোথায় বেশি দেখা যায়?
ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব প্রধানত ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডে বেশি দেখা যায়। বিশেষ করে ভারত, যেখানে ক্রিকেটের জন্য স্পনসরশিপ এবং সম্প্রচার অধিকার বিক্রির জন্য বৃহৎ বাজার রয়েছে। ২০২২ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের ক্রিকেট বোর্ডের বছরে আয় প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার ছিল।
ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব কখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়?
ক্রিকেটের আর্থিক প্রভাব সাধারণত বিশ্বকাপ কিংবা আইপিএল-এর সময় সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে। এই সময়ে টিকিট বিক্রি, মিডিয়া অধিকার এবং স্পনসরশিপের পরিমাণ কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়। উদাহরণস্বরূপ, ২০১৯ সালের বিশ্বকাপের জন্য আয়ের পরিমাণ প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ডলার ছিল।
ক্রিকেটের আর্থিক উপকারিতা কারা উপভোগ করে?
ক্রিকেটের আর্থিক উপকারিতা প্রধানত খেলোয়াড়, দল, ক্রিকেট বোর্ড এবং স্পন্সররা উপভোগ করে। খেলোয়াড়দের বেতন এবং পুরস্কার বৃদ্ধি পায়। দলের অর্জিত আয় ক্রিকেট নিয়ে কাজ করা কর্মীদের এবং বিভিন্ন প্রকল্পগুলির উন্নয়নে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, জনপ্রিয় একজন ক্রিকেটার বছরে ১৫ থেকে ২০ মিলিয়ন ডলার আয় করতে পারেন।