Start of ক্রিকেটের শৃঙ্খলা Quiz
1. ক্রিকেটের অধিনায়কের প্রধান দায়িত্ব কী?
- বল ফেলা
- দলের পরিচালনা করা
- ব্যাটিং করার নির্দেশ দেওয়া
- ম্যাচ জেতা
2. অধিনায়কের উপর দলের আচরণের দায়িত্বের জন্য কোন দুই আইন আছে?
- আইন ১২ এবং ১৪
- আইন ২২ এবং ২৫
- আইন ৩২ এবং ৩৩
- আইন ১ এবং ২
3. খেলায় কি কিছু করা স্পিরিট অফ দ্য গেমের বিরুদ্ধে বিবেচিত হয়?
- অপরিবর্তনীয় অপরাধ করতে বলা
- দূর্বল প্রতিপক্ষকে হেয় প্রতিপন্ন করা
- বাজে বাক্য ব্যবহার করা
- এলোমেলোভাবে ম্যাচ হারানো
4. অব্যবহারযোগ্য আচরণের ক্ষেত্রে আম্পায়ারদের ভূমিকা কী?
- আম্পায়াররা দর্শকদের সাথে যোগাযোগ করেন।
- আম্পায়াররা শুধু আউট সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।
- আম্পায়াররা হস্তক্ষেপের জন্য অনুমোদিত।
- আম্পায়াররা খেলার সব নিয়ম মেনে চলা নিশ্চিত করেন।
5. স্পিরিট অফ দ্য গেম কি?
- অপরাধমূলক আচরণ।
- খেলায় প্রতারণা করা।
- খেলার প্রতি সম্মান প্রদর্শন।
- শুধু বিজয় লাভের জন্য খেলা।
6. স্পিরিট অফ দ্য গেমের বিরুদ্ধে সহিংসতা কীভাবে বিবেচিত হয়?
- সহিংসতা একটি অসদাচরন।
- ম্যাচ জিততে ধোঁকা দেওয়া।
- আম্পায়ারকে অপমান করা।
- খেলোয়াড়দের মধ্যে মানসিক চাপ সৃষ্টি করা।
7. ক্রিকেট লিগের শৃঙ্খলা সম্পর্কিত বিধিমালা কী?
- শৃঙ্খলা নীতিমালা, যা বিধি ও প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করে।
- কেবল শরীরের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত নির্দেশিকা।
- খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত সংকট সমাধানের নির্দেশিকা।
- স্কোরবোর্ড পরিচালনার জন্য নীতিমালা।
8. শৃঙ্খলা বিষয়ক অভ্যন্তরীণ ক্লাব অনুসন্ধান পদ্ধতি কী?
- শৃঙ্খলা বিষয়ক অলিম্পিক ক্লাব অনুসন্ধান পদ্ধতি।
- শৃঙ্খলা বিষয়ক বাহ্যিক ক্লাব অনুসন্ধান পদ্ধতি।
- শৃঙ্খলা বিষয়ক অভ্যন্তরীণ ক্লাব অনুসন্ধান পদ্ধতি।
- শৃঙ্খলা বিষয়ক স্থায়ী ক্লাব অনুসন্ধান পদ্ধতি।
9. ক্রিকেটে শৃঙ্খলা বিষয়ের জন্য শাস্তি কী কী?
- ম্যাচ বাতিল করা, ১০০ রান কেটে নেওয়া এবং সতর্কতা।
- অবৈধ বল হিসেবে ঘোষণা করা, রান বাড়ানো এবং খেলোয়াড়ের পরিবারে জানানো।
- শাস্তি হিসেবে সতর্কতা, পেনাল্টি রান এবং খেলোয়াড়কে মাঠ থেকে বের করে দেওয়া।
- খেলায় অনুমোদন বাতিল করা, নম্রতা দেখানো এবং পরিত্যক্ত করা।
10. ক্রিকেটে আপিল পদ্ধতি কীভাবে কাজ করে?
- আপিল করার জন্য অধিনায়ককে অনুমতি নিতে হয়।
- আপিল করার প্রয়োজন হয় না।
- শুধুমাত্র বৈধ মাত্রায় আপিল করা হয়।
- আপিল করা হলে ম্যাচ শেষ হয়ে যায়।
11. শৃঙ্খলার লঙ্ঘন চারটি স্তর অনুযায়ী কীভাবে শ্রেণীকরণ করা হয়েছে?
- দুটি স্তরে শ্রেণীকরণ করা হয়েছে: স্তর ১, স্তর ২।
- চারটি স্তরে শ্রেণীকরণ করা হয়েছে: স্তর ১, স্তর ২, স্তর ৩, স্তর ৪।
- তিনটি স্তরে শ্রেণীকরণ করা হয়েছে: স্তর ১, স্তর ২, স্তর ৩।
- ছয়টি স্তরে শ্রেণীকরণ করা হয়েছে: স্তর ১, স্তর ২, স্তর ৩, স্তর ৪, স্তর ৫, স্তর ৬।
12. ক্রিকেটে সময় নষ্ট করতে কী কী করা হয়?
- সময় নষ্ট করার জন্য মাঠে খেলা বন্ধ করা হয়।
- সময় নষ্ট করার জন্য বোলার আনবিক প্রতিরোধ করতে প্রস্তুতি নেয়।
- সময় নষ্ট করতে বোলার গলফ খেলে।
- সময় নষ্ট করতে দর্শকদের জন্য খেলায় গান গাওয়া হয়।
13. ক্রিকেট মাঠ, উপকরণ বা স্থাপনার প্রতি অবমাননা কী?
- সফর
- অবমাননা
- নৈতিকতা
- সম্মান
14. আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে প্রতিবাদ আর কীভাবে চিহ্নিত হয়?
- ইঙ্গিতকৃত আচরণ
- সাথে আলোচনা
- সঠিক সিদ্ধান্ত
- প্রদর্শনী বিনোদন
15. অশ্লীল, আক্রমণাত্মক বা অপমানজনক ভাষা ব্যবহার করা কী?
- ক্রীড়াবিদদের উদ্দেশ্যে আক্রমণাত্মক আলোচনা
- অশালীন ভাষার ব্যবহার
- সৌম্যসর্বজনীন ভাষার ব্যবহার
- বন্ধুত্বপূর্ণ ভাষার অবলম্বন
16. অতিরিক্ত আবেদন কীভাবে বিবেচিত হয়?
- অতিরিক্ত আবেদন সব সময় গ্রহণযোগ্য।
- অতিরিক্ত আবেদন যতটা সম্ভব সতর্কভাবে করতে হবে।
- অতিরিক্ত আবেদন কখনো করা যাবে না।
- অতিরিক্ত আবেদন অযৌক্তিকভাবে করা উচিত।
17. আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে গুরুতর প্রতিবাদ কি?
- সতর্কতা
- গুরুতর আপত্তি
- সহনশীলতা
- বিচারের জন্য আবেদন
18. খেলোয়াড়দের মধ্যে অনুচিত এবং ইচ্ছাকৃত শারীরিক যোগাযোগ কী?
- খেলোয়াড়দের মধ্যে অনিচ্ছাকৃত শারীরিক যোগাযোগ হলো খেলার সময় আনন্দে খেলানো।
- খেলোয়াড়দের মধ্যে অনুচিত এবং ইচ্ছাকৃত শারীরিক যোগাযোগ হলো খেলায় পরস্পরকে উৎসাহিত করা।
- খেলোয়াড়দের মধ্যে অনুচিত এবং ইচ্ছাকৃত শারীরিক যোগাযোগ হলো খেলার প্রতি নিষ্ঠা দেখাানো।
- খেলোয়াড়দের মধ্যে অনুচিত এবং ইচ্ছাকৃত শারীরিক যোগাযোগ হলো খেলার সময় শারীরিক সংঘাত।
19. মাঠে ইচ্ছাকৃত এবং ক্ষতিকর বিভ্রান্তি বা বাধা কী?
- বলের অবস্থান পরিবর্তন
- বাজে ভাষা ব্যবহার
- একজন খেলোয়াড়ের ইচ্ছাকৃত বিভ্রান্তি
- একটি নিরাপত্তা রেখা ভাঙা
20. অযাচিত এবং বিপজ্জনকভাবে বল ছুড়ে মারা কীভাবে চিহ্নিত হয়?
- বল ছুড়ে মারার জন্য সুনির্দিষ্ট কারণ
- বিপজ্জনকভাবেই বল ছুড়ে মারতে দেওয়া
- বিরক্ত করার জন্য বল ছুড়ে মারা
- অযাচিত বল ছুড়ে মারার জন্য সতর্কতা
21. অন্য খেলোয়াড়, আম্পায়ার, দলের কর্মকর্তা, বা দর্শকের বিরুদ্ধে অশ্লীল ভাষা ব্যবহার কী হিসাবে গণ্য হয়?
- খেলার রীতি মেনে চলা
- প্রশংসা করা
- অশ্লীল ভাষা ব্যবহার
- সাধারণ কথা বলা
22. কোনো বলের অবস্থাকে আইন 42.3 এর অধীনে পরিবর্তন করার চেষ্টা কী?
- বলের গতি হ্রাস করার চেষ্টা করা
- বলের আকার পরিবর্তন করা
- বলের অবস্থান পরিবর্তন করা
- বলের জন্য একটি নতুন পন্থা তৈরি করা
23. দ্রুত সংক্ষিপ্ত বলের বোলিংয়ের জন্য কি শাস্তি হতে পারে?
- দ্রুত বল ডেলিভারি বন্ধ করার নির্দেশ
- বল করা বন্ধ করবে
- স্কোরে ১০ রান যুক্ত হবে
- উইকেট কিপারকে নিষিদ্ধ করবে
24. পিচের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার জন্য কোন বিধি মেনে না চলা কীভাবে চিহ্নিত হয়?
- পিচের প্রতিপালন বিষয়ে প্রতিযোগিতা আয়োজন।
- পিচের ওপর কাটার ঘটনা চিহ্নিত করা।
- পিচের সবচেয়ে সুন্দর অংশকে তুলে ধরা।
- পিচের জন্য জরিমানার ব্যবস্থা করা।
25. আম্পায়ারকে হুমকি দেওয়া কীভাবে বোঝা যায়?
- অপরাধমূলক ভাষা ব্যবহার করা
- নির্লজ্জভাবে আঘাত করা
- আম্পায়ারের সাথে আক্রমণাত্মক আচরণ করা
- ক্রিকেট মাঠে দৌড়ানো
26. অন্য খেলোয়াড় বা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আক্রমণের হুমকি কী?
- আক্রমণের হুমকি
- নাটকীয় আক্রমণ
- খেলার উদ্দীপনা
- সমাজের বোধ
27. কোনো ব্যক্তিকে তার জাতি, ধর্ম, বা যৌন প্রবণতার ভিত্তিতে অপমান বা দুর্বল করে ফেলা কী?
- খেলাধুলার নীতি
- মহৎ আচরণ
- অপমান করার কর্মকাণ্ড
- ক্রিকেটের কৌশল
28. আইন 42.8 এর বিরুদ্ধে উচ্চ ফুল-পিচ বলের বোলিং কী?
- নতুন বলের বোলিং।
- উচ্চ ফুল-পিচ বলের বোলিং নিষিদ্ধ।
- মোটা পিচ বলের বোলিং।
- সাধারণ পিচ বলের বোলিং।
29. আম্পায়ারকে হুমকি দেওয়া কীভাবে বিবেচিত হয়?
- হুমকি দেওয়া গঠনমূলক আচরণ হিসেবে ধরা হয় না।
- হুমকি দেওয়া ভুল বোঝাবুঝি।
- হুমকি দেওয়া সাধারণ এবং গ্রহণযোগ্য।
- হুমকি দেওয়া খেলার সময় সাধারণ আচরণ।
30. অন্য খেলোয়াড়, আম্পায়ার, কর্মকর্তা বা দর্শকের শারীরিক আক্রমণ কী?
- শারীরিক আক্রমণ
- ক্রীড়াগত উচ্ছ্বাস
- সমর্থকদের বাধা
- খেলার নিয়ম ভঙ্গ
কুইজ সম্পন্ন হয়েছে!
আমাদের ‘ক্রিকেটের শৃঙ্খলা’ বিষয়ক কুইজটি সম্পন্ন করতে পেরে আপনি নিশ্চয়ই আনন্দিত। এই কুইজের মাধ্যমে ক্রিকেটের নানা দিক সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। খেলাটির মৌলিক নিয়ম, খেলোয়াড়দের আচরণ এবং টিমওয়ার্কের গুরুত্ব বোঝা আপনার জন্য একটি নতুন অভিজ্ঞতা ছিল।
আপনার দ্বারা অর্জিত এসব জ্ঞান শুধু ক্রিকেটেই নয়, বরং জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ। শৃঙ্খলা, সম্মান এবং দলের প্রতি দায়িত্বশীলতা—এই মূল্যবোধগুলি আমাদের ক্রীড়া এবং দৈনন্দিন জীবনে প্রযোজ্য। আশা করি, এই কুইজটি আপনার মধ্যে নতুন কিছু শেখার ইচ্ছা জাগিয়ে তুলেছে।
আপনার এই শিক্ষার সফর কিন্তু এখানেই শেষ হচ্ছে না। অনুগ্রহ করে এই পৃষ্ঠায় পরবর্তী অংশটি দেখুন যা ‘ক্রিকেটের শৃঙ্খলা’ বিষয়ক আরো বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করবে। আপনার জ্ঞানকে আরও বিস্তৃত করার জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ। আপনার ক্রিকেটপ্রেমকে আরও গভীর করে তুলতে অপেক্ষা করছেন আমরা।
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা
ক্রিকেটের শৃঙ্খলার সংজ্ঞা
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা হলো সেই নিয়ম ও আচরণবিধি যা খেলোয়াড়দের মধ্যে একটি সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষা করে। এটি খেলার মূল স্থান এবং খেলোয়াড়দের আচরণকে নির্দেশ করে। ক্রিকেট সমিতি এবং সংগঠনসমূহ দ্বারা প্রণীত নিয়মগুলো খেলায় শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই শৃঙ্খলা সংঘর্ষ, অসদাচরণ ও অসংগত আচরণ এড়াতে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
ক্রিকেটের নিয়মাবলী ও শৃঙ্খলা
ক্রিকেটের নিয়মাবলী খেলোয়াড়দের জন্য শৃঙ্খলা রক্ষা করে। আইসিসির বিধিমালা অনুসারে খেলোয়াড়দের আচরণ এবং খেলার সময় কীভাবে নিজেদের কন্ট্রোল করতে হবে তা বর্ণিত থাকে। উদাহরণস্বরূপ, বিতর্কিত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করা নিষিদ্ধ। পরিস্থিতির জটিলতার কারণে খেলোয়াড়দের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে তাদের জন্য শাস্তির বিধান থাকে।
শৃঙ্খলার প্রভাব খেলার মানের উপর
শৃঙ্খলা ক্রিকেটের খেলায় মানের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। সুরক্ষিত ও সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি হলে খেলোয়াড়রা নিজেদের সেরা प्रदर्शन করতে পারে। এই কারণে, শৃঙ্খলা বজায় রাখতে খেলোয়াড়দের মনোভাব এবং দৃষ্টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, সহানুভূতি এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধা প্রদর্শন করলে খেলাটি আরও স্মরণীয় হয়।
শৃঙ্খলা ভঙ্গের দৃষ্টান্তসমূহ
ক্রিকেটে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অনেক দৃষ্টান্ত রয়েছে। এর মধ্যে অশোভন আচরণ, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতি অশ্রদ্ধা, এবং খেলার মধ্যে অসদাচরণ অন্যতম। এসব ভঙ্গীর ফলে খেলোয়াড়দের শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, অসদাচরণ করার জন্য রবীচন্দ্রন অশ্বিনের বিরুদ্ধে শাস্তি দিনাজপুরে ছিল।
শৃঙ্খলার উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা উন্নত করতে প্রশিক্ষণের ভূমিকা অপরিসীম। শৃঙ্খলার কঠোরতা এবং মানসিকতা গড়ে তোলার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। খেলোয়াড়দের শৃঙ্খলার গুরুত্ব বোঝাতে কোচিং সেশন এবং বিভিন্ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে খেলোয়াড়েরা কেবল টেকনিক্যাল স্কিল নয়, মানসিক শৃঙ্খলাও শিখতে সক্ষম হয়।
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা কি?
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা হল খেলোয়াড়দের আচরণ, নিয়ম এবং সংবিধানের একটি সেট যা খেলাধুলার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করে। এটি মাঠের মধ্যে ও বাইরে খেলোয়াড়দের নৈতিকতা, সততা এবং সন্মান প্রদর্শনের উপর জোর দেয়। ICC-এর নিয়ম অনুযায়ী, খেলোয়াড়দের সঠিক আচরণ সহ টুর্নামেন্টের সৌন্দর্য ও খেলারIntegrity বজায় রাখতে হয়।
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা কিভাবে রক্ষা করা হয়?
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা রক্ষা করতে নিয়মিত মনিটরিং করা হয়। ম্যাচ রেফারি এবং আম্পায়াররা খেলোয়াড়দের আচরণ পর্যবেক্ষণ করেন। নিয়ম ভঙ্গকারীদের জন্য কর্তৃপক্ষ শাস্তি নির্ধারণ করে। এছাড়া খেলোয়াড় ও দলের কাছে নিয়ম ও শৃঙ্খলার গুরুত্ব বোঝানো হয়। ICC শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়।
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয়?
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা আন্তর্জাতিক এবং বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট বোর্ডের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। ICC (International Cricket Council) বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট নিয়মাবলী নির্ধারণ করে। দেশের স্থানীয় ক্রিকেট বোর্ডগুলোও তাদের নিজস্ব শৃঙ্খলা নীতিমালা তৈরি করে, যা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক খেলার জন্য প্রযোজ্য।
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা কবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে?
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা ১৯৯০-এর দশক থেকে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যখন ম্যাচ ফিক্সিং এবং খেলোয়াড়দের দুর্নীতির ঘটনা বাড়তে শুরু করে। এরপর ICC নতুন নিয়মাবলী এবং কঠোর শাস্তি ব্যবস্থা চালু করে। খেলোয়াড়দের শৃঙ্খলা চর্চা ও সঠিক আচরণের গুরুত্ব তখন থেকেই বৃদ্ধি পেয়েছে।
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা কে রক্ষা করেন?
ক্রিকেটের শৃঙ্খলা রক্ষকদের মধ্যে রয়েছে ম্যাচ রেফারি, আম্পায়ার এবং ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তাগণ। খেলোয়াড়দের জন্য শৃঙ্খলা নির্দেশনা প্রদান এবং নিয়মভঙ্গকারী খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা নেয়ার দায়িত্ব তাদের। এছাড়া, খেলোয়াড়রাও নিজেদের শৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য দায়বদ্ধ।